“কিয়ামাতে আল্লাহ আযযা ওয়া জাল কে দেখাতে পাবার উপকরণসমূহের একটি হল ফজর ও আসরের সালাতকে হিফাযত করা (অর্থাৎ নিয়মিত আদায় করা)।”[১]
.
~ শাইখ মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল উসাইমিন [রাহ.]
.
শাইখ এর দলীল নিয়েছেন নিম্নোক্ত হাদিস থেকে।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
إِنَّكُمْ سَتَرَوْنَ رَبَّكُمْ كَمَا تَرَوْنَ هَذَا الْقَمَرَ لاَ تُضَامُّونَ فِي رُؤْيَتِهِ، فَإِنِ اسْتَطَعْتُمْ أَنْ لاَ تُغْلَبُوا عَلَى صَلاَةٍ قَبْلَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَقَبْلَ غُرُوبِهَا فَافْعَلُوا
.
“ঐ চাঁদকে তোমরা যেমন দেখছ, ঠিক তেমনি অচিরেই তোমাদের প্রতিপালককে তোমরা দেখতে পাবে। তাঁকে দেখতে তোমরা কোন ভীড়ের সম্মুখীন হবে না। কাজেই সূর্য উদয়ের এবং অস্ত যাওয়ার আগের সালাত (শয়তানের প্রভাবমুক্ত হয়ে) আদায় করতে পারলে তোমরা তাই করবে।”[২]
.
হাদিসের একজন বর্ণনাকারী ইসমাঈল [রাহ.] এর ব্যাখ্যায় বলেছেন, “এমনভাবে আদায় করার চেষ্টা করবে যেন কখনো ছুটে না যায়।”
.
.
[ ১) শরহু রিয়াদ্বিস স্বালিহীন : ৫/৫৮, দারুল ওয়াতন, রিয়াদ
২) ইমাম বুখারী (রাহ.), আস সহিহ, হা: ৫২৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ]
উস্তাদ মানযুরুল কারিম হাফি.