নিশ্চয় আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য একমাত্র দীন হলো ইসলাম

নিশ্চয় আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য একমাত্র দীন হলো ইসলাম

শাইখুল হাদিস মুফতি আবু আব্দুল্লাহ

মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার পক্ষ থেকে মানব জাতির জন্য একমাত্র গ্রহণযোগ্য দ্বীন বা
জীবন ব্যবস্থা হলো ইসলাম। গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র, পুঁজিবাদ, ইয়াহুদি-খৃস্টান-হিন্দু-বৌদ্ধ, জাতীয়তাবাদসহ অন্য কোন মতবাদ-দীন বা তন্ত্রে মুক্তি নেই । মুক্তি রয়েছে কেবলমাত্র আল কুরআনের জীবন ব্যবস্থায় ।

মহান আল্লাহ বলেন:

‘নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য দীন একমাত্র ইসলাম এবং যাদের প্রতি কিতাব দেয়া হয়েছে তাদের নিকট প্রকৃত জ্ঞান আসার পরও ওরা মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে, শুধুমাত্র পরস্পর বিদ্বেষবশত। যারা আল্লাহর নিদর্শনসমূহের প্রতি কুফরি করে তাদের জানা উচিত যে, নিশ্চিতরূপে আল্লাহ দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী
(সুরা আলে ইমরান, ১৯।)

শিক্ষণীয়: দুনিয়াতে ও আখেরাতে সুন্দর ও সফল জীবন ব্যবস্থা হলো ইসলাম। যে কেউ ইসলামকে সঠিক মনে না করে অন্য কোন ব্যবস্থাকে সঠিক বা ভাল অথবা যুগোপযোগী বলে মনে করে এবং সে অনুযায়ী কাজ করে, তাহলে ইসলাম থেকে তাকে
বহিষ্কার ও দুনিয়া-আখিরাতে সে হবে ক্ষতিগ্রস্থ।’

মহান আল্লাহ আরও বলেন,

এরই ওসিয়ত করেছে ইব্রাহিম তাঁর সন্তানদের এবং ইয়াকুবও যে, হে আমার সন্তানগণ, নিশ্চয় আলাহ্ তোমাদের জন্য এ ধর্মকে মনোনীত করেছেন। কাজেই তোমরা মুসলমান না হয়ে কখনও মৃত্যুবরণ করো না।’
(সুরা বাকারা, ১৩২।)

শিক্ষণীয়: ইসলাসই একমাত্র সত্যিকারের জীবন ব্যবস্থা, আল্লাহ তাঁর রাসুলগণের কথা ও স্বীকারোক্তি দানের মাধ্যমে এটা প্রমাণ করেছেন। তিনি আরো বলেছেন যে, এই জীবন ব্যবস্থার হুকুমসমূহ মুখে স্বীকৃতি, অন্তরে বিশ্বাস ও কাজের মাধ্যমে বহিঃপ্রকাশ ছাড়া মৃত্যুবরণ করো না। অর্থাৎ, বুঝা গেল “ঐ অবস্থায় মৃত্যু বরণ করলে তা হবে কাফেরের মৃত্যু’” অতএব সঠিক দীন মান্য করাই আমাদের জন্য আবশ্যক।

ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ দীন

তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে মৃত জীব, রক্ত, শুকরের মাংস, যেসব জন্তু আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে উৎসর্গকৃত হয়, যা কণ্ঠরোধে মারা যায়, যা আঘাত লেগে মারা যায়, যা উচ্চ স্থান থেকে পতনের ফলে মারা যা, যা শিং এর আঘাতে মারা যায় এবং যাকে হিংস্র জন্তু ভক্ষণ করেছে, কিন্তু যাকে তোমরা যবেহ করেছ। যে জন্তু যজ্ঞবেদীতে যবেহ করা হয় এবং যা ভাগ্যনির্ধারক তীর দ্বারা বণ্টন করা হয়। এসব গুনাহর কাজ। আজ কাফেররা তোমাদের দীন থেকে নিরাশ হয়ে গেছে। অতএব তাদেরকে ভয় করো না বরং আমাকে ভয় কর। আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দীণকে পূর্নাঙ্গ করে দিলাম। তোমাদের প্রতি আমার অবদান সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্যে দীন হিসেবে পছন্দ করলাম। অতএব যে ব্যক্তি তীব্র ক্ষুধায় কাতর হয়ে পড়ে; কিন্তু কোন গুনাহর প্রতি প্রবণতা না থাকে, তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা ক্ষমাশীল। 
(সুরা মায়িদা, ৩।)

শিক্ষণীয়: আল্লাহ মানুষের সঠিক জীবন পরিচালনার জন্য যা কিছু প্রয়োজনীয় তার সকল কিছু দিয়ে ইসলামকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন; কারণ ইসলামই হলো আল্লাহর নিকট একমাত্র পছন্দনীয় ও গ্রহণযোগ্য দীন; অন্যগুলো বাতিল বা অগ্রহণযোগ্য ।

ইসলাম ছাড়া অন্য সকল ধর্ম বা মতবাদ বাতিল

ইসলামই যে গ্রহণযোগ্য একমাত্র জীবন ব্যবস্থা; এর প্রমাণ আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারীমের মাঝে একাধিকবার উল্লেখ করেছেন—

তারা কি আলাহর দ্বীনের পরিবর্তে অন্য দীন তালাশ করছে? আসমান ও জমিনে যা কিছু রয়েছে স্বেচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় হোক, তাঁরই অনুগত হবে এবং তাঁর দিকেই ফিরে যাবে।’ 
(সুরা আলে ইমারান : ৮৩।)

শিক্ষণীয়: সকল মাখলুকের সফলতা বা কামিয়াবের জন্য একমাত্র গ্রহণযোগ্য দ্বীন হলো ইসলাম। আল্লাহর দেয়া বিধানের কাছে আসমান-জমিনের সকল কিছুর আত্মসমর্পণ করে আছে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা ও সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যম হলো—তাঁর নাজিলকৃত জীবনবিধান ইসলামকে গ্রহণ করা ও মেনে চলা। যে এ ছাড়া অন্য কোন দীনের তালাশ করবে, তা আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন:

যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে, কখনও তা গ্রহণ করা হবে না এবং আখেরাতে সে ক্ষতিগ্রস্ত।’
(সুরা আলে ইমরান : ৮৫।)

ইসলামে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে হবে

হে ইমানদারগণ! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ কর না। নিশ্চিতরূপে সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।
(সুরা আল বাকারা : ২০৮।)

শিক্ষণীয়: এখানে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আমাদের তিনটি বিষয়ের আদেশ দিচ্ছেন:

১. পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ।

২. শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ না করার।

৩. শয়তানকে প্রকাশ্য দুশমন মনে করা।

এখানে পরিপূর্ণভাবে প্রবেশ করতে বলা হয়েছে, কিছু মানবো আর কিছু মানবোনা হলে সঠিক ইমানদার হওয়া যাবে না। এই দীনের অনুসরণের জন্য শর্ত হলো পরিপূর্ণ মানতে হবে। কিছু মানবো আর কিছু মানবো না, এমন কাজ যারা করবে তারা দীন থেকে বের হয়ে যাবে বা কাফির হয়ে যাবে।

আল্লাহ রব্বুল আলামিন আরও বলেন:

যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপনকারী তদুপরি আল্লাহ ও রাসুলের প্রতি বিশ্বাসে তারতম্য করতে চায় আর বলে যে, আমরা কতককে বিশ্বাস করি, কিন্তু কতককে প্রত্যাখ্যান করি এবং এরই মধ্যবর্তী কোন পথ অবলম্বন করতে চায়। প্রকৃতপক্ষে এরাই সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব। 
(সুরা নিসা : ১৫০-১৫১।)

ইসলামের পূর্ণাঙ্গ অনুসরণ ছাড়া মুক্তি হবে না

আল্লাহর নিকট সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ করে তাঁর দেয়া জীবনবিধান পূর্ণভাবে মেনে না নিলে কৃত সকল আমল ধ্বংস হয়ে যাবে, যদিও সে এটাকে ভালকাজ মনে করে ।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন:

বলুন, আমি কি তোমাদেরকে সেসব লোকের সংবাদ দেব, যারা কর্মের দিক দিয়ে খুবই ক্ষতিগ্রস্ত। তারাই সে লোক, যাদের প্রচেষ্টা পার্থিবজীবনে বিভ্রান্ত হয়, অথচ তারা মনে করে যে, তারা সৎকর্ম করেছে।’ 
(সুরা আল কাহফ :১০৩-১০৪।)

শিক্ষণীয়: এই আয়াত থেকে বুঝা গেল, আমল করলেই পূণ্য পাওয়া যাবে না। সাওয়াব বা পূণ্য পেতে হলে খালেসভাবে তাওহিদবাদী জীবন ব্যবস্থাকে মেনে নিতে হবে। রুহ জগতে সকল নবি-রাসুল থেকে অঙ্গীকার আদায় আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময় থেকে কেয়ামত পর্যন্ত সকলে এমনকি যদি কোন নবিরও আগমন হতো, তবে তাঁর উপর ফরজ হতো রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইত্তিবা বা অনুসরণ করা ও ইসলাম পরিপূর্ণভাবে মেনে চলা। অন্য কোন দীন কারো থেকেই গ্রহণ করা হবেনা।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন:

‘স্বরণ কর, যখন আল্লাহ নবিগণের কাছ থেকে অস্বীকার গ্রহণ করলেন যে, আমি যা কিছু তোমাদের দান করেছি কিতাব ও জ্ঞান। অতঃপর তোমাদের নিকট কোন রাসুল আসেন তোমাদের কিতাবকে সত্য বলে দেয়ার জন্য, তখন সে রাসুলের প্রতি ইমান আনবে এবং তাঁর সাহায্য করবে। তিনি বললেন, তোমার কি অঙ্গীকার করছো এবং এই শর্তে আমার ওয়াদা গ্রহণ করে নিয়েছ? তারা বললো, আমরা অঙ্গীকার করেছি। তিনি বললেন, তাহলে এবার সাক্ষী থাক। আর আমিও তোমাদের সাথে সাক্ষী রইলাম।’
(সুরা আল ইমরান : ৮১-৮২।)

আল্লাহর আনুগত্যের সাথে ইসলামকেই সঠিক জীবন ব্যবস্থা হিসেবে চলার ও মানার তাওফিক কামনা করছি।

যারা কাফের, তাদের কর্ম মরুভূমির মরীচিকা সদৃশ, যাকে পিপাসার্ত ব্যক্তি পানি মনে করে। এমনকি, সে যখন তার কাছে যায়, তখন কিছুই পায় না এবং পায় সেখানে আল্লাহকে। অতঃপর আল্লাহ তার হিসাব চুকিয়ে দেন। আল্লাহ দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী। অথবা (তাদের কর্ম) প্রমত্ত সমুদ্রের বুকে গভীর অন্ধকারের ন্যায়, যাকে উদ্বেলিত করে তরঙ্গের উপর তরঙ্গ, যার উপরে ঘন কালো মেঘ আছে। একের উপর এক অন্ধকার। যখন সে তার হাত বের করে, তখন তাকে একেবারেই দেখতে পায় না। আল্লাহ যাকে জ্যোতি দেন না, তার কোন জ্যোতিই নেই ।
(সুরা নুর : ৩৯-৪০।)

পক্ষান্তরে যারা সবধরনের দল-মত, তন্ত্র, ইয়াহুদি-নাসারানিয়্যাতবাদ দিয়ে দীন ইসলামকে একমাত্র জীবন ব্যবস্থা হিসেবে গ্রহণ করবে, তাদের জন্য আল্লাহ সুসংবাদ দিচ্ছেন—

নিঃসন্দেহে যারা মুসলমান হয়েছে এবং যারা ইহুদি, নাসারা ও সাবেইন, (তাদের মধ্য থেকে) 
যারা ইমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে তার সওয়াব তাদের পালনকর্তার কাছে। আর তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না।’
(সুরা বাকারা : ৬২।)

জাবের রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “একবার যখন উমর রাযি. রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট আসলেন, তিনি এসে বললেন: আমি ইয়াহুদীদের থেকে এক অতি আজব বা আশ্চর্যমূলক কথা শুনেছি, আমি তার কথার কিছু লিখতে চাই, এব্যাপারে আপনার মতামত কি? 

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,

তোমরা কি ইয়াহুদি ও নাসারাদের মত বিভ্রান্তিতে আছ? জেনে রাখ, আমি তোমাদের কাছে এমন এক স্বচ্ছ দীন নিয়ে আগমন করেছি, যদি মুসা আলাইহিস সালাম ও জীবিত থাকতেন, তবে তার জন্যেও আমার অনুসরণ ছাড়া কোন উপায় ছিলনা।” (আহমদ/বায়হাকি)

জাবের রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, “উমর ইবনুল খাত্তাব রাযি. রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট তাওরাত লিখিত একখণ্ড কাগজ নিয়ে আসলেন। অতঃপর বললেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ! এটা তাওরাতের থেকে লিখিত একখণ্ড বাণী। অতঃপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চুপ থাকলেন এবং উমর রাযি. তা পড়তে আরম্ভ করলেন, তাঁর পড়া শুনে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চেহারা পরিবর্তন হতে লাগল। অতঃপর আবু বকর রাযি. বললেন, হে উমার! তুমি সরে যাও (চুপ হয়ে যাও), তুমি কি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চেহারার অবস্থা দেখতে পাচ্ছ না? অতঃপর উমর রাযি. রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চেহারা দিকে তাকালেন এবং বললেন, আমি আল্লাহর কাছে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অসন্তুষ্টি থেকে পানাহ চাচ্ছি। 

তিনি আরো বললেন, আমরা আল্লাহকে রব হিসেবে, ইসলামকে দীন হিসেবে ও মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নবি হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট। অতঃপর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, সেই সত্তার কসম, যার হাতে মুহাম্মাদের জীবন! যদি তোমরা মুসা আলাইহিস সালামকে পেতে অতঃপর তার অনুসরণ করতে ও আমাকে পরিত্যাগ করতে, তাহলে সঠিক পথ বা দীন থেকে দূরে চলে যেতে (পথভ্রষ্ট হয়ে যেতে)। জেনে রাখ! যদি মুসা আলাইহিস সালামও জীবিত থাকত এবং আমাকে পেত; তবে আমার অনুসরণ করত।” 
(দায়েমি, মিশকাত)

নিম্নে মিশকাত থেকে আরো একটি হাদিস তুলে ধরা হলো ঐ সকল ভ্রান্ত ও উন্মাদের কথার জবাব স্বরূপ; যারা বলে, নাজাতের জন্য মুসলিম হওয়ার দরকার নাই, নিজ নিজ ধর্মমত পালন করলেই নাজাত মিলবে।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন—সেই সত্তার কসম, যার হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ! এই উম্মাতে ইয়াহুদি ও নাসারাদের মধ্য হতে কেউ যদি আমার কথা জানে-শুনে এবং আমি যা কিছু সহ প্রেরিত হয়েছি তার প্রতি ইমান না আনে, তাহলে সে জাহান্নামের অধিবাসী হবে।”
(মিশকাত, মুসলিম।)

শিক্ষণীয়: হাদিসের ভাষায় স্পষ্ট যে, নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে দীন ইসলাম নিয়ে প্রেরিত হয়েছেন, এই দীন মানা ব্যতীত অন্য কোন মিথ্যা দীনে নাজাত নাই। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আমাদের জানা, বুঝা ও মানার তাওফিক দান করুন।

আমীন 

শেয়ার করুন:

সাম্প্রতিক ব্লগ

ট্যাগ

অশ্লীলতা6 আকিদাহ বিষয়ক প্রশ্নোত্তর2 আখলাক1 আনুগত্য1 আমল31 আমল কবুলের শর্ত1 আসমা ওয়াস সিফাত11 ইবনে তাইমিয়াহ রহি.17 ইবনে তায়্যিমিয়া রহি.1 ইমাম আহমাদ ইবনে হামবাল রহি.3 ইশকে রাসুল স.3 ঈমান17 ঈমাম শাফিঈ রহি.1 উলামাকথন18 উসুলুস সুন্নাহ1 কবর1 কিয়ামত1 কুফর1 ক্বুরআন10 গাইরত2 জান্নাত2 জাহান্নাম2 জুমু'আ5 তাওহীদ14 তাফসীর4 দরসগাহ ম্যাগাজিন ২6 দাম্পত্য1 নারীবাদ1 পুঁজিবাদ1 প্রবন্ধ4 বদর1 বারাকাহ1 বাংলায় মুসলিম শাসনের ইতিহাস0 বিচার ফয়সালা5 বিজ্ঞানবাদ1 বিবিধ প্রশ্নোত্তর1 বিশুদ্ধ তাওবাহ3 বিশ্বকাপ1 মাজমুঊল ফাতওয়া2 মানহাজ1 ম্যাগাজিন1 যাকাত1 রমাদান1 রামাদান হাদিস2 রোযা2 শয়তানের চক্রান্ত1 শাইখ আহমাদ মুসা জীবরিল হাফি.1 শাইখ উসাইমিন রহি.1 শায়েস্তা খান0 শাস্তি1 শিরক1 সমকামীতা1 সাওম3 সাম্প্রদায়িকতা1 সালাত1 সাহাবী1 সিয়াম2 সিরাত1 সূরা আন নাবা1 সূরা আল আনককবুত1 সূরা আল হাজ্জ1 সূরা মাউন1 সূরা হূদ1 হত্যা1 হদ1 হাদিসে কুদসী3 হামজা জর্জিস1 হাশর1

সাবস্ক্রাইব করুন