শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়্যাহ রাহিমাহুল্লাহ বলেন,
‘যারা আল্লাহকে ভালোবাসার দাবি করে, অথচ আল্লাহর নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ইত্তেবা (অনুসরণ) করে না, নিশ্চয়ই তাদের দাবি মিথ্যা।’
[মাজমুউল ফাতওয়া, ৮/৩৬০।]
‘সবচেয়ে নিকৃষ্ট প্রকারের বদান্যতা হলো পরচর্চা, চোগলখোরী, অপবাদ, গালমন্দ ও ভর্ৎসনা করার মাধমে নিজের নেকি অন্যকে প্রদান করে বদান্যতা দেখানো।’
[মাজমুউল ফাতওয়া: ৮/৪৫৪।]
‘ইমানের মূলনীতির সর্বোচ্চ ও সর্বোত্তম শিখর হলো তাওহিদ। আর সেটি হলো এ সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই।’
[আল-ওয়াসিয়াতুল কুবরা]
‘কিয়ামতের ময়দানে যেসব মানুষ একে অপরের প্রতি জুলুম করেছে, অন্যের হক নষ্ট করেছে, তাদের থেকে সাওয়াব নিয়ে নেয়া হবে। দুনিয়াতে একজন মানুষ আরেকজনের হক নষ্ট করে থাকলে, সেদিন হক নষ্টকারী ব্যক্তির আমলনামা থেকে নেকি ছিনিয়ে নিয়ে যার হক নষ্ট করেছে তাকে দিয়ে দেওয়া হবে। সব ধরনের নেক আমলের সাওয়াবই নিয়ে নেয়া হবে, একমাত্র ব্যতিক্রম হবে সাওম।’
– সুফিয়ান আস সাওরি রাহিমাহুল্লাহ
‘যদি তুমি রাতে কিয়ামুল লাইল আর দিনে সিয়াম রাখতে সক্ষম না হও, তবে জেনে রাখো—নিঃসন্দেহে তোমার গুনাহ তোমায় শিকল বেঁধে রেখেছে বলেই তুমি বঞ্চিত!’
-ইমাম ফুযাইল বিন ইয়ায রহ
[ সিয়ারু আলামিন নুবালা, ৭/৪০১। ]
‘কাফেরকে মুসলমানের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করা এবং মুসলমানের নিন্দা ও কাফেরের প্রশংসা করা বড়ই অবমাননা ও মানহানিকর বিষয়, এহেন কাজ আত্মসম্মানে বাধা উচিৎ।’
– হাকীমুল উম্মাহ মাওলানা আশরাফ আলি থানভি [রাহ.]
[তাসহিলুল মাওয়ায়েজ: ২/৩৪৬-৪৭; গ্রন্থালয়]